সম্প্রতি মোড়কজাত চিনির দাম ৯৫ টাকা থেকে ১৩ টাকা বাড়িয়ে ১০৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়। আর খোলা চিনির দাম ৯০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১০২ টাকা নির্ধারণ করে বাংলাদেশ সুগার রিফাইনার্স আ্য্যসোসিয়েশন। কিন্তু নতুন দামে হিলি বাজারের কোনো দোকানেই মিলছে না চিনি। মোড়কজাত চিনি একেবারেই নেই। দুয়েকটি দোকানে থাকলেও বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ১২০ টাকা দরে। আর খোলা চিনি বিক্রি হচ্ছে ১১০ টাকায়।
দিনাজপুরের হিলির বাজারগুলো থেকে উধাও হয়ে গিয়েছে মোড়কজাত চিনি। সরকারি পর্যায়ে দাম বাড়ার পর থেকেই বাজারে সংকট দেখা দিয়েছে। এদিকে সরকার খোলা চিনির দাম নির্ধারণ করে দিলেও বাজারে তার চেয়ে বেশি দামেই চিনি বিক্রি হচ্ছে। ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, দাম আরো বাড়াতে পাইকার ও মিল মালিকরা মজুদ করে কৃত্রিম সংকট তৈরি করছেন।
হিলি বাজারের মুদি দোকানি মাহমুদুল ইসলাম বলেন, চিনির যে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে, সে দামে আমরা পাচ্ছি না। তিন-চারদিন ধরে চিনির ক্রয়াদেশ দিয়ে রাখলেও চিনি পাইনি। অনেক মহাজন চিনি মজুদ করে বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করছেন।
হাকিমপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মোকলেদা খাতুন মীম বলেন, পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি রুখতে ও দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখতে আমরা নিয়মিত বাজার মনিটরিং করি। এর পরও দাম বাড়ানোর অভিযোগ পেলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সম্পাদক ও প্রকাশক মোঃ কামাল উদ্দিন হাওলাদার
অফিস: অঙ্গশোভা ভবন, ৭ম তলা, চকবাজার, লক্ষ্মীপুর ৩৭০০, বাংলাদেশ।
মোবাইল: ০১৭৪৮৯০৩১৭০