1. info@www.durjoynews24.com : দূর্জয় নিউজ ২৪ :
রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৬:৫৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু লক্ষ্মীপুর ন্যাশনাল আইডিয়াল স্কুলে সবুজের স্বপ্ন মেলা লক্ষ্মীপুর পিডিবির নির্বাহী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে ডিসির নিকট অভিযোগ লক্ষ্মীপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের সেই অধ্যক্ষ এখনও বহাল তবিয়তে! লক্ষ্মীপুর জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের অভিযানে লাইসেন্স‍বিহীন দুটি ডায়াগনস্টিক সেন্টার সিলগালা লক্ষ্মীপুরে তিন দিনব্যাপী স্থানীয় সরকার উন্নয়ন মেলার উদ্বোধন সমাজের বাস্তব চিত্র তুলে ধরলে মানুষ সাংবাদিকদের সম্মান করে: এমপি নয়ন রামগতিতে জোড়া খুন মামলার আসামী গ্রেফতার প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ লক্ষ্মীপুরে পিডিবি নির্বাহী প্রকৌশলীর দুর্নীতি নিয়ে জেলা আইন-শৃঙ্খলা মিটিংয়ে ক্ষোভ প্রকাশ

বিয়ে গোপন করে পোষ্য কোটায় চাকুরি করার অভিযোগ জনৈক শিক্ষিকার বিরুদ্ধে

  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ১১৮ বার পড়া হয়েছে

ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি

শিবগঞ্জ উপজেলার আট রশিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক মোসা সাবিনা ইয়াসমিন মিথ্যা তথ্য দিয়ে পোষ্য সনদে চাকরি করছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহা-পরিচালক, জেলা শিক্ষা অফিসারসহ বিভিন্ন দপ্তরে এ নিয়ে একটি অভিযোগপত্র দিয়েছেন তারই সাবেক স্বামী মোঃ আব্দুল খালেক। অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০১৩সালের ৮ডিসেম্বর মোসাঃ সাবিনা ইয়াসমিন আজমতপুর চাকপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পোষ্য কোটায় চাকরিতে যোগদান করেন। কিন্তু সাবিনা ইয়াসমিনের বিয়ে হয় ২০০৬ সালের ২২জানুয়ারি। এদিকে সাবিনা ইয়াসমিনের পূর্বের বিয়ের কথা জানতে পেরে তৎকালীন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ আব্দুস সাত্তার তার পোষ্য কোটায় নিয়োগপত্রটি বাতিলের সিদ্ধান্ত নেন। এ সময় সাবিনা ইয়াসমিন তার প্রথম বিয়ের কাবিননামা জালিয়াতি করে বিয়ের তারিখ দেখান ২০১৩ সালের ২৬ অক্টোবর এবং সেই নিকাহনামা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারকে জমা দিয়ে নিয়োগপত্র গ্রহণ করে স্কুলে যোগদান করেন। এরপর ২০১৯ সালের ১ সেপ্টেম্বর জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারকে লিখিতভাবে অভিযোগ করেন সাবিনা ইয়াসমিনের সাবেক স্বামী মোঃ আব্দুল খালেক। কিন্তু প্রায় একবছরেও কোন ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় আবারও গত ৭ সেপ্টেম্বর প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহা-পরিচালক, জেলা শিক্ষা অফিসারসহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ করা হয়। অভিযোগ রয়েছে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসকে ম্যানেজ করে আগের অভিযোগপত্রটি ধামাচাপা দেয়া হয়েছে।
এব্যাপারে সাবিনা ইয়াসমিনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি তার বিয়ের কথা স্বীকার করে জানান, ২০০৬ সালে তিনি যখন ছোট ছিলেন তখন তার বিয়ে হয়। পরে ওই স্বামীকে তালাক দিয়ে আবারও ২০১৩ সালে তার সাথেই বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। কিন্তু পরবর্তীতে তিনি মোঃ আব্দুল খালেকের সাথে পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ে তাকে বিয়ে করেন এবং একবছর আগে বিয়ের প্রায় দুই মাস পর তাকে তালাক দেন। তিনি আরও বলেন, আব্দুল খালেকের আগের পক্ষের স্ত্রী ও সন্তান থাকার কথা জানতে পেরেই তিনি তাকে তালাক প্রদান করেন। কিন্তু আব্দুল খালেক আবার তাকে বিয়ের জন্য চাপ দেয়ায় এবং এতে তিনি সম্মতি না জানানোয় এ ধরনের অভিযোগ দিয়ে তার ক্ষতি করার চেষ্টা করছে।
এ ব্যাপারে শিবগঞ্জ উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো: আসাদুজ্জামান জানান, তিনি এ ধরনের একটি অভিযোগ মহাপরিচালক বরাবরে দেয়া হয়েছে বলে শুনেছেন।তবে অধিদপ্তর থেকে তাদের তদন্তের নির্দেশ দিলে বিষয়টি তিনি তখন তদন্ত করে দেখবেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো খবর

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: : ইয়োলো হোস্ট