আমি মো. আবদুল বারী, আমি একজন ইতালিয়ান নাগরিক। আমি আমার পৈত্রিক সম্পত্তিতে তিন তলা ফাউন্ডেশনের একটি ঘর করে থাকি। যার আর, এস খতিয়ান নং- ১৩৭০/১৪৮৬ দাগ নং ১৮০৫। একটি কুচক্রি মহলের ষড়যন্ত্রে বিভিন্ন অনলাইন ও প্রিন্ট মিডিয়ায় “আদালতের নির্দেশ অমান্য, মানুষ খাইয়ে ভবনের ছাদ ঢালাই” শিরোনামে ১১.০৯.২০২৩ তারিখে আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন প্রতিবেদন করে আসছে। আমি এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। উক্ত অনলাইন ও প্রিন্ট মিডিয়া সমুহে আমার বিরুদ্ধে যে সব অভিযোগ করেছে তার সাথে আমার নুন্যতম কোন সম্পর্ক নেই। বিষয়টা হলো জনাব লুৎফুর রহমান আমার বিরুদ্ধে ২২.০৮.২০২৩ তারিখে সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে একটি বন্টক মামলা করে। মামলা নং-২৬৩, ২৪.০৮.২০২৩ইং তারিখে মামলাটি শুনানি হয়। লুৎফুর রহমান উক্ত মামলায় উকিল কমিশন ও নিষেধাজ্ঞা চায় আমার বসত ঘরের উপর। আদালত নিষেধাজ্ঞা না দিয়ে লুৎফুর রহমানকে উকিল কমিশনের টাকা দাখিল করতে নির্দেশ প্রদান করেন। লুৎফুর রহমান উকিল কমিশনের টাকা দাখিল না করে সে তার বড় ছেলে রেজাউল করিমকে দিয়ে যুগ্ম জেলা জজ ১ম আদালত, লক্ষ্মীপুরএ ১৭৫ নং দেং/২০২৩ইং আরেকটি বন্টকনামা মামলা করে। এই আদালতে এসে আদালত একতরফা অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা প্রদান করে।
প্রকৃত কথা হলো আদালত যে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে তা হলো ১২৯৯ খতিয়ানের ১৮০৪ দাগে ২০ডিসিম সম্পত্তির উপর। আর আমি নতুন যে ভবন নির্মাণ করছি তা হলো আর, এস ১৩৭০/১৪৮৬ নং খতিয়ানের ১৮০৫ নং দাগে। মুল কথা হলো আমি একজন ইতালিয়ান নাগরিক। তারা বিভিন্ন ভাবে আমাকে হয়রানী করাই তাদের মূল উদ্দেশ্য। তারা আমার কাছে চাঁদা দাবী ও আমার জীবন নাশের হুমকি দিয়ে আসছে। এমনকি আমাকে দ্রুত বিদেশ চলে যাবার হুমকি দিচ্ছে রেজাউল করিম গংরা। নাহলে আমাকে হত্যা করে লাশ গুম করবে বলে বিভিন্ন লোকজনের কাছে বলে বেড়ায়। তাই আমি আত্মরক্ষার্থে পুলিশ সুপার লক্ষ্মীপুর বরাবরে ১৫.০৮.২০২৩ ও ০৭.০৯.২০২৩ তারিখে পর-পর দুটি আবেদন করি। প্রকৃত পক্ষে আমি আদালতের নির্দেশ অমান্য ও অবমাননা করিনি। আমি সব সময়ই আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।
আবদুল বারী
পিতামৃত আলহাজ্ব মৌলভী অজি উল্যা মিয়া
গ্রাম গন্ধব্যপুর, মান্দারী, থানা চন্দ্রগঞ্জ
সদর-লক্ষ্মীপুর।
সম্পাদক ও প্রকাশক মোঃ কামাল উদ্দিন হাওলাদার
অফিস: অঙ্গশোভা ভবন, ৭ম তলা, চকবাজার, লক্ষ্মীপুর ৩৭০০, বাংলাদেশ।
মোবাইল: ০১৭৪৮৯০৩১৭০