1. info@www.durjoynews24.com : দূর্জয় নিউজ ২৪ :
রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৮:২৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু লক্ষ্মীপুর ন্যাশনাল আইডিয়াল স্কুলে সবুজের স্বপ্ন মেলা লক্ষ্মীপুর পিডিবির নির্বাহী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে ডিসির নিকট অভিযোগ লক্ষ্মীপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের সেই অধ্যক্ষ এখনও বহাল তবিয়তে! লক্ষ্মীপুর জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের অভিযানে লাইসেন্স‍বিহীন দুটি ডায়াগনস্টিক সেন্টার সিলগালা লক্ষ্মীপুরে তিন দিনব্যাপী স্থানীয় সরকার উন্নয়ন মেলার উদ্বোধন সমাজের বাস্তব চিত্র তুলে ধরলে মানুষ সাংবাদিকদের সম্মান করে: এমপি নয়ন রামগতিতে জোড়া খুন মামলার আসামী গ্রেফতার প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ লক্ষ্মীপুরে পিডিবি নির্বাহী প্রকৌশলীর দুর্নীতি নিয়ে জেলা আইন-শৃঙ্খলা মিটিংয়ে ক্ষোভ প্রকাশ

নাজিরপুরে বেঙ্গে যাওয়া সন্ধানদীর চরে ভিটে মাটি ফিরে পাওয়ার দাবিতে উপজেলা প্রসাশনকে স্বারক লিপি দেন বানরি পাডা প্রেসক্লাব সভাপতি রাহাদ সুমন।

  • প্রকাশিত: বুধবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২০
  • ৭৪ বার পড়া হয়েছে

মোঃ সিরাজুল হক রাজু স্টাফ রিপোর্টার।

বরিশালের বানারীপাড়া পৌরসভার ২ নং ওয়ার্ডের দক্ষিণ নাজিরপুর গ্রামে জেগে ওঠা সন্ধ্যা নদীর চরে সহস্রাধিক পরিবারের পৈত্রিক ভিটেমাটি ফিরে পাওয়ার দাবীতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ আব্দুল্লাহ সাদীদের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে।

 

১৪ অক্টোবর বুধবার দুপুরে দক্ষিণ নাজিরপুর গ্রাম রক্ষা ও উন্নয়ন কমিটির আহবায়ক এবং বানারীপাড়া প্রেসক্লাব সভাপতি রাহাদ সুমন এলাকাবাসীর পক্ষে এ স্মারকলিপি প্রদান করেন। এসময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ আব্দুল্লাহ সাদীদ তাকে আশ্বস্ত করে বলেন ভাঙনের শিকার পরিবারগুলো যাতে ওই সম্পত্তি পায় সে ব্যপারে তিনি মানবিক দৃষ্টিকোন থেকে দেখবেন। প্রসঙ্গত বানারীপাড়া পৌর শহরের প্রাণকেন্দ্রের দক্ষিণ নাজিরপুর গ্রামটি একটি ঐতিহ্যবাহী গ্রাম।

 

রাক্ষসী সন্ধ্যা নদী এ গ্রামের সিংহভাগ গ্রাস করে ফেলেছিলো। গ্রামের সরকারি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মসজিদ, ঈদগাঁহ, রাস্তাঘাট, ব্রিজ কালভার্ট, ফসলি জমি, বসতভিটা সবই নদী গ্রাস করে ফেলে। দু’টি স্কুল ও মসজিদ নতুন করে এর অদূরে অন্যের দানকৃত জমিতে গড়ে তোলা হয়। বসতভিটা ও ফসলি জমিসহ সব কিছু হারিয়ে সহস্রাধিক পরিবার নিঃস্ব ও রিক্ত হয়ে পড়ে। সম্পত্তি ক্রয় করে বাড়িঘর করার যাদের সঙ্গতি নেই তারা অনেকেই পরিবার পরিজন নিয়ে সদর ইউনিয়নের গুচ্ছ গ্রাম ও পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ড এবং সলিয়াবাপুর ইউনিয়নের খেজুরবাড়ি আবাসনে আবার কেউ কেউ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে ও পৌরসভার অন্য ওয়ার্ডেও বসতি গড়েন। সপরিবারে রাজধানীসহ বিভিন্ন শহরেও চলে যান অনেকে। যাযাবর জীবনও বেছে নিয়েছেন কেউ কেউ।

 

নদীর তীরে ছাপড়া ঘরে থেকে কোন একদিন চর জেগে উঠবে সেখানে আবার ঘরবসতি গড়ে তুলবেন এ আশায় বুক বেধে আছেন অনেক পরিবার। ভাঙনের ধারাবাহিকতায় ২৫/৩০ বছর পূর্বে সিংহভাগ নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যাওয়া এ গ্রামটি গত এক যুগ ধরে একটু একটু করে জেগে উঠতে শুরু করে। পৈত্রিক ভিটেমাটি আবার ফিরে পাওয়ার স্বপ্ন দেখতে থাকে ভাঙনের শিকার পরিবারগুলো। দু’একজন বালি ভরাট করে ঘর নির্মাণের প্রস্তুতিও নেয়। কিন্তু হঠাৎ করে উপজেলা ভূমি অফিস ওই সম্পত্তির খাজনা নেওয়া ও বালি ভরাট বন্ধ করে দেওয়ায় তাদের স্বপ্নে ছেদ পড়ে। সন্ধ্যা নদীর তীরে জেগে ওঠা বিশাল এ চর খাস সম্পত্তি হয়ে যেতে পারে এ শঙ্কায় ভাঙনের শিকার পরিবারগুলোর চোখে অমানিশার ঘোর অন্ধকার নেমে আসে

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো খবর

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: : ইয়োলো হোস্ট