চট্টগ্রাম জেলা বিশেষ প্রতিনিধিঃ সে কসাই নামে পরিচীতোওর ঠিকানা হচ্ছে কসাই পাড়া প্রকাশ সৈয়দ পাড়া অক্সিজেন রৌফাবাট,থানা বায়েজিদ সি, এম,পি চট্টগ্রাম।ওর নাম শুনলে সবাই বাঘে ঘাটে পানি খায়।এই ভন্ড আবদুর নবী লেদু চট্টগ্রামে ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসের রাজ্য ধর্ষণের রাজ্যে গড়ে।এখুনো পর্যন্ত বুক ফুলিয়ে দাপড়িয়ে বেড়াচ্ছে।উপরের ক্যাপসনে যেই মহিলাটিকে দেখা যাচ্ছে।এই মহিলাটি অসহায় এক নিরীহো নারী।এই ভন্ড বদমাহিশ কসাই লেদু।এই অসহায় নারী কিছু জমি আছে।সেই জমির উপরে আর তার উপরে কুনজর পড়েছে।মহিলাটির নাম রানী আক্তার মুন্নী।আইন শৃঙ্খলা বাহীনি কি এই ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসীর কর্মকান্ড চোখে পড়েনা।নাকি মোটা বান্ডিলের ঘ্রাণ শুকছে।তাই বোধয় দেখেউ না দেখার ভান করছে।এই বদমাহীশ নাকি আওয়ামীলীগ করে।এই শালা হচ্ছে খাঁটী হাইব্রিড কাওয়া শকুন।আওয়ামীলীগের কিছু লোভী নেতাদের কাছ থেকে।এই ধরণের বদমাহীশ মোটা বান্ডিলের বিণীময়ে পদ কিনে শুধুই একটি কারণে।আওয়ামীলীগ সংগঠন আর প্রধানমন্ত্রীর বংশধরকে ধ্বংস করে দেয়ার জন্যে।তারেক জিয়াতো দেশে আসতে পারবেনা।তাই ওর অপকর্মগুলি যেগুলো ও নিজে করতো দেশে থাকাতে।তার সেই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডগুলি এমুন কসাই লেদু বদমাহিশ মার্কা যত লোক আছে।তাদেরকে বাছাই করে টাকার ঘ্রাণ শুকিয়ে।তাদের দিয়ে দেশের ভিতরে সব অপকর্ম প্রতিনিয়তো অনবরতো করাচ্ছে।যেই মহূতে প্রধানমন্ত্রী দিন রাত্রি পরিশ্রম করে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে।দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।ঠিক সেই মুহূর্তেই মৌলবাদ মামুনুল গং নুরা গং ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসীর কসাই লেদুর আবির্ভাব দেখা যাচ্ছে জনো সম্মুখে।আমি আইন শৃঙ্খলা বাহীনিকে কঠোর ভাষায় বলতে চাই।এই কসাই ভয়ঙ্কর সন্ত্রাস লেদুর কাছ থেকে টাকা খেয়ে বিয়াই বিয়াই খেলা খেলবেন নাকি এরেস্ট করবেন।মাননীয় রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ খান সাহেব।মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মাননীয় সরাষ্ট্রমন্ত্রী মাননীয় সরাষ্ট্র সচিব মাননীয় পুলিশ প্রধাণ সবাইকে।এই ভন্ডকে আইনে আওতায় আনার জন্যে বিণীতো অনুরোধ জানাচ্ছি।এই শয়তান বাইরের আঁলো বাতাস যতদিন উপভোগ করবে।আপনার প্রত্যেকটির উন্নয়নের কাজের মধ্যে শতভাগি ব্যাঘাত ঘটাবে।নিরীহ এই মহালাটির জায়গা দখল করে রেখেছে।অবিলম্ভে অতী দ্রুত আইনের মাধ্যমে তার জায়গা ফেরত দেয়া হোক।আর এই কসাই ভয়ঙ্কর সন্ত্রাস লেদুকে আটক করা হোক।ও চট্টগ্রাম বাসীর জন্যে শতভাগি আতঙ্কের এক নাম কসাই লেদু।এই হাড়ামজাদা নিজেই এক ভয়ঙ্কর গুন্ডা।আবার অন্য গুন্ডা ভাড়া করে কয়েক দফায় শ্লীলতাহানির চেষ্টা চালায়।সরকারের পক্ষ থেকে এই ভয়ঙ্কর রকমের বদমাহীশটার।আইনের পক্রিয়ায় অতী দ্রুত গ্রেফতার পরোআনা জারী হোক।কলামিস্ট গীতিকবি মানবাধিকার কর্মি সাংবাদিক বাংলাদেশ সেচ্ছাসেবক সমাজ কল্যাণ ফাউন্ডেশনের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও আদর্শ মুজিব সেনা ঐক পরিষদের চেতনায় ৭১ তীব্র বিপ্লবী দুঃসাহসিক প্রতিবাদী তুখোর কলম বীর যোদ্ধা রাজনৈতিক নেতা এস এম সোলায়মান সালমান।